ছড়ার রাজা ভবানীদা, তিনি আমার
গুরু
তাঁর ছড়া যে পড়ে
আমার ছড়া লেখা শুরু।
ছন্দ নিয়ে ভাঙা-গড়া তাঁর
কাছেতে শিখে,
ধন্য আমি তাঁর বিষয়ে
একটুখানি লিখে।
সব কথা তো যায় না
বলা অনেক আছে বাকি,
ভবানীদার আদেশগুলো
বুকের মাঝে রাখি।
‘ছড়ার ঝাঁপি’ বইটি আমার উৎসর্গ তাই
করে।
শ্রদ্ধা জানাই
ভবানীদা থাকুন এই অন্তরে।
মজার মজার কত ছড়া
সরল ভাষায় লিখে,
সবার মনেই ছড়িয়ে আজ
দেখছি চতুর্দিকে।
প্রতিবাদও করেন তিনি
নিজের ভাষায় জানি,
তাঁর কবিতা ছড়া সবই
অমূল্য সব মানি।
দাসনগরে বাড়িতে তাঁর
ইচ্ছে আছে যাব,
সুস্থ হয়ে উঠবে দাদা
সুযোগ আবার পাব।
প্রণাম জানাই ছড়ার
গুরু দুঃখ হাসি সুখে,
এমনিভাবেই ভবানীদা থাকুন
সবার বুকে।